আসলেই এতে উপকার হয়ে থাকে,তবে অভ্যাস বলেও একটা কথা আছে,মানে যে যেভাবে অভ্যাস করে,সেভাবে তার ঘুম আসে,যেমন আমি ঘুমানোর আগে পত্রিকা পড়ি,কিংবা রেডিও শুনি,এতে করেই আমার খুব সহজেই ঘুম চলে আসে.. যারা ঘুমানোর আগে বই পড়েন তাঁদের ... ঘুম হয় ভালো: ২০০৯ সালের একটি গবেষণা থেকে জানা যায়, ঘুমানোর আগে ছয় মিনিট বই পড়লে স্ট্রেস কমে যায় ৬৮% পর্যন্ত। এতে মাথা থেকে চিন্তভাবনা দূর হয়, শরীর রিল্যাক্স হয়ে ঘুমের জন্য প্রস্তুত হয়। মানসিক শক্তি বাড়ে: ঘুমের আগে বই পড়ে কিছুক্ষণ কাটালে আপনার মানসিক শক্তি বাড়ে। একটি গবেষণায় দেখা যায়, যারা নিয়মিত বই পড়েন তাদের শব্দভান্ডার এবং সাধারণ জ্ঞান হয়ে থাকে অন্যদের চাইতে বেশি। এ কারণে ঘুমানর আগে একটি বইয়ের দিকে হাত বাড়াতে পারেন আপনিও। ছোটখাটো অসুস্থতা সারায়: দুশ্চিন্তা এবং বিষণ্ণতার মতো অসুস্থতাগুলোকে সারিয়ে তুলতে অবদান রাখতে পারে ঘুমের আগে কিছুটা বই পড়া। ব্রিটেনের ডাক্তারের হালকা থেকে মাঝারি বিষণ্ণতার রোগীদেরকে বই পড়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এটা উপকারী হতে পারে আপনার জন্যও। আলঝেইমার্সের ঝুঁকি কমায়: যেসব হবিতে মস্তিষ্ক খাটানো হয়, যেমন পাজল, ক্রসওয়ার্ড, বই পড়া- এগুলো আলঝেইমার্সের ঝুঁকি কমাতে কাজে লাগে। শরীরের কোনো অঙ্গকে সচল রাখলে যেমন তাতে অসুখ কম হয়, তেমনি মস্তিষ্ককে সচল রাখলেও আলঝেইমার্সের ঝুঁকি কম থাকে। স্ট্রেস কমায়: ঘুমানোর আগে বই পড়লে শরীরের কর্টিসল লেভেল কমে যায়। খুব বেশি কর্টিসল শরীরে থাকলে তা স্বাস্থ্যের জন্য খারাপ। এ কারণে কর্টিসল কমাটা ভালো বৈকী। আর কর্টিসল কম থাকলে ঘুমটাও হবে ভালো।
ঘুমের জন্য ভালো ঔষধ ই মাথা থেকে চিন্তভাবনা দূর হয়, শরীর ঘুমের জন্য প্রস্তুত হয়। মানসিক শক্তি,জ্ঞান বাড়ে। আবার আমার মত হলে বই পরার অভভাস ভালো না , কারণ বই সেস না হলে ঘুম হয় না I
রাতে বই পড়ে ঘুমালে ভাল ঘুম হয়।