Created by BoiBazar
পড়া শুনাসবার চিন্তা-চেতনা, রুচি আলাদা। কিন্তু বই আমাদের একই অনুভূতি দেয়, যা অনন্ত। ভালোবাসার মানুষকে ভালোবাসার গভীর বন্ধনে আবদ্ধ করতে উপহার হিসেবে আসলে বইয়ের বিকল্প নেই। আসছে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস আর ফেব্রুয়ারি জূড়ে চলছে আমাদের প্রানের বইমেলা।
অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৯ উপলক্ষে প্রকাশিত সেরা ১৪ টি ভালবাসার বই নিয়ে আজকের আয়োজন। এসব থেকে নিশ্চিন্তে উপহার দিতে পারেন আপনার ভালোবাসার মানুষকে।ভালবাসায় ভরপুর হোক সবার জীবন।
- সাইফুদ্দিন রাজিব
রাজকপালি মেহেরজান।
মেহেরজান হলো এক কিশোরী থেকে আটপৌরে গৃহবধু হয়ে ওঠার গল্প। মানুষ অপূর্ণ বাসনাকে চিরায়ত নিয়মের বাইরে গিয়েপূর্ণ করে, সমাজ কখনো সেটা গ্রহণ করে, কখনো নয়। মেহেরজান দেখেছে মুদ্রার দুই পিঠের গল্প।
সামাজিক উপন্যাসে চরিত্রকে মিশে যেতে হয় সময়কালের গহ্বরে, মেহেরজান স্বাধীনতা উত্তরকালের পারিবারিক চিত্রের সাথেসাথে সমসাময়িক আধুনিক যুগে টেনে এনে উপলব্ধির বুনন শৈল্পিক করতে চেয়েছে। তাই মেহেরজানে আবর্তিত গল্পটি বিশেষচরিত্র ও সময়ে আঁটকে থাকেনি।
বইটি পেতে ক্লিক করুনঃ http://bit.ly/2GyL20X
- সাদাত হোসাইন
উপন্যাসের পটভূমি নব্বইয়ের দশকের শরীয়তপুরের পদ্মার চরাঞ্চল। উপন্যাসের মূল চরিত্র তিনটি; মনসুর, তার স্ত্রী কণা আরলস্কর ডাকাতের নাতনি জোহরা। কাহিনীর প্রয়োজনে এসেছে অন্যান্য চরিত্রও এসেছে, তবে এই তিন প্রধান চরিত্রকে ঘিরেইতারা আবর্তিত হয়েছে। কণা আর মনসুরের প্রেম-বিয়ে, আর তাদের মাঝে লস্কর ডাকাতদের নাতনি জোহরার অনুপ্রবেশ আরতার ফলে তিনটি জীবনের পরিণতিই উপন্যাসের মূল উপজীব্য।
বইটি পেতে ক্লিক করুনঃ http://bit.ly/2Hr6EhN
- কিঙ্কর আহ্সান
বিবিয়ানা’ পুড়ে যাওয়া জীবনের গল্প। আস্ত জীবন নয়, জীবনের কোনো এক খণ্ড যেন। আচমকাই শুরু এবার বোকা বানিয়েফুরিয়ে যায়। জীবনের নাটাই অন্য কারও হাতে। লেখকের সাধ্য নেই এই জীবনকে নিয়ন্ত্রণ করার! লেখক দূর বা কাছ থেকেদেখতে পারেন আর অনুভব করে গল্পটা বলে যেতে পারেন এতটুকুনই।
বইটি পেতে ক্লিক করুনঃ http://bit.ly/2sQrDjO
- তকিব তৌফিক
মানুষের জীবন একটি বিচিত্র সমগ্র। জীবনে ঘটে যাওয়া বিচিত্র সব ঘটনা নির্ভর অদ্ভুত সব অধ্যায় দিয়েই এই জীবনসমগ্র সাজানো থাকে। যার শুরু থেকে শেষ অবধি জড়িয়ে থাকা অধ্যায়গুলোয় জুড়েথাকে জীবনের নানান ঘটনা। কখনো আবেগ আর মায়া জড়ান, কখন আবার ভয়ঙ্কর নিশ্চুপআহাজারির নিদর্শন। প্রতিটি অধ্যায়ে ফুটে থাকে মানুষের জন্মলগ্ন থেকে মৃত্যু পর্যন্ত প্রতিটি মুহূর্তেরকথন। সেখানে অনুভূতিরা বিচরণ করে বেখেয়ালি ভাবে, আবেগ ছুটে মরিয়া হয়ে এইখান থেকে সেইখানে; সর্বত্র।
কখন কখন আবার জীবনসমগ্রের কোন এক অধ্যায়ে ভালবাসা ধারণ করে মহামারী আকারে। কেবলঅফুরান ভালবাসাই যেন সর্বার্থ। সবকিছুতেই যেন ভালবাসার উপস্থিতি অনিবার্য।
কিন্তু দায়িত্বের বেড়াজালে যখন নিজেকে বিসর্জন দিতে হয় তখন জীবনসমগ্রের অতীত অধ্যায়েরঅবসান ঘটিয়ে নতুন এক অধ্যায়কে বরণ করে নিতে হয় কৃত্রিমতায় ভরা সত্য হাসির অবয়বে মিথ্যাহাসিতে। যেখানে অনুভূতি, আবেগ আর ভালবাসা সব যেন সীসার বেষ্টনীতে গড়া কঠিন ধাতব সিন্ধুকেভরে অথৈ সমুদ্রজলে ডুবিয়ে দেয়া আবশ্যক। ভেসে চলে যাবে। কোথায় যাবে, কতদূর যাবে তাজানবার কোন উপায় থাকে না। তবুও ভাগ্যের রষানলে পড়ে যদি সেই সিন্ধুক তীরে ভিরে, তখনঅনেক দেরি হয়ে যায়। অনেক আবেগ আর ভালাবাসা তখন গুপ্তধন রূপে ফিরে এলে তা কেবলইযেন যাদুঘরে স্থান পাবার যোগ্য; মনের ঘরে নয় । দেখে সুখ নেবার স্বাধীনতা থাকে কিন্তু ছুঁয়ে কিংবালালন করার স্বাধীনতা থাকে না।
জীবন ঘনিষ্ঠ উপন্যাসটি ভালো লাগবে সবার।
বইটি পেতে ক্লিক করুনঃ http://bit.ly/2QOWK94
- মনোয়ারুল ইসলাম
গল্পটির লেখক বকুলকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন, "বকুল ফুল, তোমার চরিত্ররা অন্যকাউকে মুগ্ধ করার আগে তুমিআমাকে মুগ্ধ করেছ। স্মিতার প্রেমে পড়ে গিয়েছি সেই প্রথম রাতেই, যখন সে মাথার উপরে ছাতা ধরে বলে, ভিজে যাচ্ছিলেনএগিয়ে দিয়ে গেলাম, কিন্তু তাকে আমার বড্ড ভয় হয়। নীলাসাগর গ্রামে যখন ট্রেনের কামড়া বিচ্ছিন্ন হয়- তখন সে কিভাবে শান্তমুখে বলল, 'মশাই! ও কিছু না। ট্রেন ছিড়ে গেছে।
অনেকদিন পরে, আজ মনা পাগলাকে মনে পড়লো, আচ্ছা সে এমন কেন করলো? ছলিমের মেয়েটার কি হয়েছিলো! আশ্চর্যলাগে ওই গ্রামের কিশোরী মেয়েরা হয়ে যায় নিখোঁজ, যুবকদের মৃত্যু হয় অপঘাতে!
সত্যি বলছি বকুল ফুল, তোমাকে লিখতে গিয়ে আমি প্রায় রাতেই ভয়ে আর লিখতে পারিনি, দরজা- জানালা বার বার চেককরেছি। আপু, একদিন বলল, কিরে! দরজা ধরে টানিস কেন? আমি বললাম, দরজা ঠিকভাবে দেওয়া কিনা চেক করছি। প্রায়রাতেই এসব করতাম। দরজার সামনে গিয়ে টানাটানি, এসব টানাটানি কখনো দীর্ঘ হয়ে যেত, বিরক্ত হয়ে বিছানায় ফিরতাম, কিন্তুউঠে গিয়ে আবার চেক করতাম।
মাঝে মাঝে খুব থ্রিল পেতাম, দুইশত বছরের ইতিহাস, আর ঐ ব্যবসায়ী নারী। আহা, এসবই আমাকে বারবার লিখেয়েছে,পড়িয়েছে।
বকুল ফুল গল্পটি পড়তে পড়তে পরিচিত হবেন এক অদ্ভুদ সময়ের সাথে।
- মনোয়ারুল ইসলাম
বইটি পেতে ক্লিক করুনঃ http://bit.ly/2H8M719
- সানাউল্লাহ সাগর
যৌন বিশ্বাস, ব্যক্তি চিন্তার স্বাধীনতা, সমকালীন পীড়া ও নারীবাদ-নারী সামাজ চিন্তা ভিত্তিক একটি রোমান্টিক পত্রোপন্যাস“গুহা”।
সৌখিন ফটোগ্রাফার শুভ্র। তার পৃথিবী মমতাহীন শূন্যতায় ভরা। একে একে কাছের মানুষদের প্রস্থান তার জীবনকে ক্যামেরারক্লিকের সাথে বন্দি করে ফেলে। এক সময় তার নিঃসঙ্গ জীবনে আসে দুঃখ ভাগ করে নেয়ায় আগ্রহী মানুষেরা। হয়তো তারাএকই মানুষ। ভিন্ন তাদের নাম। তারা সেতু-ঋতু-রূপা অথবা স্বাতী। যারা শুভ্র’র মনস্তাত্ত্বিক ভাবনা-যৌন বিশ্বাস-উড়ন্ত নেশা ওবিপন্ন ক্ষতের সাথে ইচ্ছায় অনিচ্ছায় জড়িয়ে যায়। অথবা তারা কেউ না। শুধু শুভ্র। শুধু নিঃসঙ্গ একজন মানুষ। নিজস্বতায়নিমগ্ন। যে ক্রমশ ঢুকে যায় অচেনা এক জগতে! নিষিদ্ধ ভাষা ও চিঠির ভাঁজে।
বইটি পেতে ক্লিক করুনঃ http://bit.ly/2BjJioP
- আনিসুল হক
জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক আনিসুল হকের নতুন উপন্যাস এই পথে আলো জ্বেলে। প্রকাশ করেছে প্রথমা প্রকাশন। ১৯৬২ থেকে১৯৬৯ সাল সময়পরিসরে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান তথা ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের মাটিতে চলমান রাজনৈতিক-সামাজিক ঘটনাকেকেন্দ্র করে আবর্তিত এ উপন্যাসের কাহিনি। লেখকের যারা ভোর এনেছিল, উষার দুয়ারে, আলো-আঁধারের যাত্রীর পরবর্তী খণ্ডএই উপন্যাস।
বইটি পেতে ক্লিক করুনঃ http://bit.ly/2N1NL4g
- মাহরীন ফেরদৌস
ভালোবাসায় ভালোবাসা ছুঁয়ে যায়....
মানবের মাঝে বিধাতারে পাওয়া যায়....
জীবন তরী বেয়েই চলেছি মোরা অজানাতে.....
কে কতদূর পাড়ি দেবে পথ...
পথের দিশা, নিয়তির গল্পটা থাকে বিধায়কের হাতে....
কেবলই মনে হবে, একুয়া রিজিয়া অর্থাৎ প্রিয় মুখ মাহরীন ফেরদৌস এর নিয়তিটা যেন সাহিত্য ডোরে বাঁধা পড়েছে। অসম্ভবসুন্দর ভাষা জ্ঞানে সমৃদ্ধ তার লেখনির গাথুনী উপন্যাসটির পড়তে পড়তে।
"তুমি আমার প্রথম সকাল........তুমি আমার সারাদিন মান...
এই মনোভাব নিয়েই হয়তো লেখনিতে ডুবে থাকেন আমাদের সবার প্রিয় মুখ মাহরীন ফেরদৌস। লেখনিটাকে প্রাণে ঠাঁইদিয়েছেন, ভালোবেসেছেন। আর নিখাদ ভালোবাসা কখনও বিফলে যায় না। তাই তো আমরা নিরাশ হই না। প্রতিবারই তার বইগুলো তুমুল পাঠক প্রিয়তা পাচ্ছে। তার প্রকাশিত ছয়টি বই দারুণ সমাদৃত হয়েছে। এবারের অমর একুশে বই মেলায় আসছে তারসপ্তম বই আমি বলবো লাকি সেভেন হয়ে আসছে গল্প সংকলন "কাচবন্দি সিম্ফনি"। আশা করছি তমুল পাঠক প্রিয়তা পাবে এইগল্পসংকলন।
বইটি পেতে ক্লিক করুনঃ http://bit.ly/2UykrF0
- লতিফুল ইসলাম শিবলী
গল্পটা জীবনের চেয়ে বড়। টগবগে তরুন ওমার তাবলীগ এ যোগ দেয় অতঃপর তার বন্ধুর পরামর্শে পাকিস্তানে ইজতেমায় অংশনেয়৷ এরপর আফগানিস্তানে সক্রিয়ভাবে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে৷
মার্কিন সরকার ওমারকে আলকায়দা র লোক হিসেবে অভিযুক্ত করে,সেসময় মার্কিন সিআইএ র পৈশাচিক নির্যাতনের শিকারহয়৷ আমেরিকার কুখ্যাত জেল গুয়ানতানামো বে তে বিনা বিচারে বারো বছর জেল খাটে সে৷ এসময় প্রাণপ্রিয় মা কে হারায়ওমার৷দীর্ঘ বারো বছর পর এক মার্কিন সেনার সহায়তায় ওমার তার আসমা কে ফিরে পায়,তার সন্তান কে পায়৷কিন্তু তার নিজেরদেশ তাকে নাগরিক হিসেবে অস্বীকৃতি জানায়৷দেশহীন মানুষটাকে পৃথিবীর কোন দেশ রাজনৈতিক আশ্রয় দেয় না৷ আমেরিকানআর্মি তাকে ফেলে রেখে যায় আলবেনিয়ায়৷ রিফিউজির স্ট্যাটাস নিয়েই তাকে বেঁচে থাকতে হয়৷
শেষটুকু পড়তে গিয়ে আবেগ আপ্লুত হতে হবে, ভেসে যেতে হবে চোখের জলে৷
বইটি পেতে ক্লিক করুনঃ http://bit.ly/2CK8GDV
- রাফিউজ্জামান সিফাত
উপন্যাসে নারী চরিত্রগুলো যেন বিশেষ স্থান দখল করে নিয়েছে। রেহেনা, অন্তরা, লুতফা কিংবা কিশোরী রুমঝুম প্রত্যেকেই স্ব স্বজায়গায় খুবই শক্তিশালী ক্যারেক্টার। নারী জীবনের বিভিন্ন ধাপের কথা এখানে বলা আছে।
একজন গৃহিণী থেকে রেহেনার কর্পোরেট দুনিয়ায় প্রবেশের গল্প যেমন এখানে আছে তেমনি আছে ভালোবাসাপ্রবন এক মন।রেহেনা এক আত্ম প্রত্যয়ী মেয়ে। অন্তরা ক্যারেক্টারটি বেশ রহস্যময়। রুপুর সাথে জমিদার বাড়িতে বেড়ে উঠা, রতনের সাথেসংসার সব মিলিয়েই অন্তরা কৌতূহল উদ্দীপক চরিত্র। এক কিশোরী মনের ভালোবাসা রুমঝুম।
উপন্যাসে বাংলা সিনেমার গল্প যেমন আছে তেমনি আছে প্রবীণ প্রযোজক ফারুক গোলন্দাজ ও ব্যর্থ পরিচালক নিয়াজের একঅদ্ভুত রসায়ন।
বইটি পেতে ক্লিক করুনঃ http://bit.ly/2E1VQTA
- মোহিত কামাল
সত্য আর সন্দেহের ঘূর্ণাবর্তে পাক খেতে খেতে এগিয়ে গেছে এ উপন্যাস। এর প্রেক্ষাপট বিস্তৃত ঢাকা থেকে সুদূর সেন্ট্রাললন্ডনের ‘ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্ট মিনিস্টার’ পর্যন্ত। উপন্যাসটির কেন্দ্রীয় চরিত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া জেদি আর অনিন্দ্যব্যক্তিময়ী কেয়া। বিয়ের জন্যও নানাদিক থেকে প্রস্তাব আসতে থাকে। বর-কনে দেখা-দেখির ঘটনাও ঘটে একের পর এক। এসবউপেক্ষা করে এগিয়ে যেতে থাকে ও।
শিক্ষাজীবন শেষ হওয়ার পর এক সময় কেয়া দেখতে পায় প্রায় সব বান্ধবীর বিয়ে হয়ে গেছে। হঠাৎ আবিষ্কার করল ঘনিষ্ঠদেরকেউ নেই ওর চারপাশে। নিজের একলা হয়ে যাওয়াটা হতাশা জাগায় ওর মনে। কিন্তু বিলেত থেকে সর্বোচ্চ ডিগ্রি গ্রহণ করেক্যারিয়ার গড়ার লক্ষ্যে থাকে অবিচল। হতাশায় ভেঙে না পড়ে দুর্নিবার আকাক্ষার টানে এগিয়ে যেতে থাকে লন্ডনের দিকে। সত্যএবং সন্দেহের জীবনচক্রে উঠতে থাকে ঘূর্ণিঝড়। এ উপন্যাসে সেই ঝড়ের গল্প বলা হয়েছে। লন্ডনে শুরু হয় নতুন যুদ্ধ। বয়সবেড়ে যাওয়া আর বিদেশে পড়তে যাওয়ার ঘটনা তার জীবনযাত্রায়, নারীত্বে লেপে দেয় অপবাদ। আর তখনই কেয়ার মনে হলো,আচমকা বজ্রাঘাত ঘটেছে মায়ের মাথায়। আর অযুত-নিযুত বছর ধরে মা যেন বসে আছেন নিথর দেহ নিয়ে আত্মজার জীবনেনতুন চাঁদ দেখার আশায়। ওর আরও মনে হলো আঁধারে ঘুমিয়ে যাচ্ছে আপন আলো, স্বপ্নেরা।
বইটি পেতে ক্লিক করুনঃ http://bit.ly/2THii9Z
- শরীফুল হাসান
শরীফুল হাসান এর নতুন বই ছায়া সময়। আশির দশকের শুরুতে মফস্বল শহরের গল্প। একটা বৃহৎ পরিবারের বড় সন্তান হঠাৎআক্রান্ত হলো। সাতসকালে দোকান খুলতেই কেউ একজন গুলি করে বসল তাকে। স্থানীয় থানার ওসি আমিনউদ্দিন লেগে পড়লতদন্তে। কিন্তু কে আছে এর পেছনে? আকন্দ পরিবারের কেউ নাকি বাইরের কোন মানুষ। পরিবারের প্রধান করিম আকন্দনিজেও বসে নেই।
গল্পে আরো আছে অনন্যা, কাউকে ভালোবাসে। আছে অর্ণব। উদাসীন এক যুবক। সেও ভালোবাসে কাউকে। আছে শেকড়েরটানে বারবার ফিরে আসা তপন।
ইফসুফ জালাল আকন্দ পরিবারের মেয়ে জামাই। ক্ষমতা আর টাকার জন্য সে কতোদূর যাবে?
আমাদের ফেলে আসা অদ্ভুত আর আর্শ্চয্য সেই ছায়া সময়ের গল্প নিয়ে শরীফুল হাসানের উপন্যাস ‘ছায়া সময়’।
বইটি পেতে ক্লিক করুনঃ http://bit.ly/2Dqi93J
- ফ্লোরা বন্যা
আমি তোমারে পেয়েছি হৃদয়ও মাঝে
আর কিছু নাহি চাই গো.
একজন নিরুপমা, এক চিলতে নীল আকাশ। সে আকাশে স্বপ্নের ফানুস উড়ে যায়। স্বপ্নকে ছুঁয়ে দেখা হয় না তার। বুকের গভীরেকেবল এক পরম সত্যকে গােপনে লালন করে। ইচ্ছে করলেও যে সত্য থেকে নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে না সে। ফিরে ফিরেযায় সেদিনের কাছে, যেদিন আর ফিরে আসে না কোনাদিকে।
বইটি পেতে ক্লিক করুনঃ http://bit.ly/2Gzgk7G
- সুমন্ত আসলাম
প্রতিটি অধ্যায়ের গল্পই মনে হবে আপনার গল্প, কেমন যেন অন্যরকম, একটু ঘোরলাগা। আবার পড়তে শুরু করবেন শেষ করে শুরু থেকে। সুমন্ত আসলাম-এর লেখা অযান্ত্রিক ভালোবাসার গল্প, বলতে পারেন।
বইটি পেতে ক্লিক করুনঃ http://bit.ly/2UQBfaf
© 2019 BoiBazar.com All Rights Reserved | Design by BoiBazar.com