বর্তমান যুগে ‘কীটপতঙ্গ নিয়ন্ত্রণ’ একটি জটিল বিষয়। কীটপতঙ্গের গতানুগতিক জীবনধারার পরিবর্তন, নতুন প্রজাতির উদ্ভাবন ও এদের উন্নততর জীবন-যাত্রা, নিত্যনতুন নিয়ন্ত্রণ কৌশল, আন্তর্জাতিক বিধি-নিষেধাজ্ঞা সব মিলিয়ে এই বিষয়টিকে আরো জটিল করেছে। এই বিশাল কীটপতঙ্গ জগৎ যে প্রকৃতির বিস্ময় বা আমাদের অপূরণীয় ক্ষতি করে বলে এদের সম্পর্কে জানতে হবে তা নয়, বরং এরা যে আমাদের অশেষ উপকারে আসে এর জন্যও এদেরকে পরিপূর্ণভাবে জানতে হবে। অর্থনৈতিক কীটতত্ত্ব বইটি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ছাত্র-ছাত্রীদের উপযোগী করে লেখার চেষ্টা করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, এতে কৃষিগবেষক, উপদেষ্টা বা কৃষিকর্মীদের প্রারম্ভিক ব্যবহারিক তথ্যাদি রয়েছে বলে আমাদের ধারণা। এতে সর্বমোট সাতটি অধ্যায় রয়েছে। অধ্যায়গুলোতে আমাদের দেশের কীটপতঙ্গের একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকাসহ এদের নিয়ন্ত্রণ ও উপকারী দিকগুলো সম্বন্ধে আলোচনা করা হয়েছে। ৩০ বছর পর এটির নতুন সংস্করণ প্রকাশিত হলো।
ড. রেজাউর রহমান
রেজাউর রহমান, পিএইচ.ডি সাবেক প্রিন্সিপ্যাল সায়েন্টিফিক অফিসার খাদ্য ও বিকিরণ জীববিদ্যা ইনস্টিটিউট আণবিক শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠান, সাভার, ঢাকা। পিএইচ.ডি/এম.ফিল/এম.এসসি ছাত্রছাত্রীদের তত্ত্বাবধায়ক, পরীক্ষক ও প্রশ্নকর্তা, প্রাণিবিদ্যা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী।
ড. মোশাররফ হোসেন
মোশাররফ হোসেন, পিএইচ.ডি সাবেক অধ্যাপক, কীটতত্ত্ব বিভাগ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ। তাঁরা দুজনই বাংলা ভাষায় কীটতত্ত্ব বিষয়ে শিক্ষা ও শিক্ষাবিস্তারে ব্যাপক অবদান রেখেছেন। তাঁদের রয়েছে দেশে-বিদেশে এ বিষয়ে হাজার হাজার ছাত্র।