ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ সাজিদের এক পকেটে জ্যান্ত টিকটিকি, অন্য পকেটে বাবার মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট। টিকটিকি ধরার জন্য সে সমাজের গুরুত্বপূর্ণ লোকজনের বাড়িতে হানা দেয়। এসব বাড়িতে সে কিছু অক্টোপাসের সন্ধান পায়। টিকটিকি ধরার অপরাধে একসময় তাকে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়।
মুহম্মদ মোফাজ্জলকে একজন নিবেদিত প্রাণ সাংবাদিক হিসেবেই জানতাম। সম্প্রতি তার বই পড়ারও সৌভাগ্য হয়েছে আমার। ইতোমধ্যে তার কিছু উপন্যাস বের হয়েছে। তার সাম্প্রতিক উপন্যাস ‘টিকটিকি অক্টোপাস’-এর নামটিই ইন্টারেস্টিং। গল্পের যে ধারণা সে আমাকে দিয়েছে (প্রচ্ছদ তৈরির জন্য) তাতে মনে হচ্ছে একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন চিন্তা নিয়ে সে এটি লিখেছে। এটা খুবই আশাব্যঞ্জক যে আমাদের তরুণরা এখন নতুন নতুন চিন্তাভাবনা নিয়ে আসছে। আমি তাকে নিয়ে আশাবদী। আশা করছি অদূর ভবিষ্যতে সে আরো চমৎকার সব বই আমাদের উপহার দেবে। তার কল্যাণ কামনা করছি।