হিমেলকে রেবু জড়িয়ে আছে। রেবুর বুকের প্রতিটি স্পন্দনের নিশ্বাস হিমেল অনুভব করছে নিভৃতে। যেন সেই স্পন্দন কম্পিত ঝংকার তুলে বলচে এই হিমেল! তুমি আমায় আরও শক্ত করে জড়িয়ে ধর। এ বাঁধন ছেড়ে দিয়ো না তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচব না। আমার ইচ্ছে করে সারাক্ষণ তোমায় এ বুকে আগলে রাখতে। একটার পর একটা চুমু খেতো,আদর করতো। উম্মাদের মতো ভালোবাসত। কেন জানি পারি না। এ সংকোচ বড় যে লজ্জার। হিমেল এবার তার কাঁধ তেকে রেবুর মাথাটা তুলে রেবুর মুখচ্ছবির দিকে না তাকিয়েইমনের ভেতরের লালিত্য স্পৃহায় একটি চুমু। বসিয়ে দিল তার মসৃণ ললাটে। তার পর দেখল শেষ দেখার মতো আরেকবার রেবুকে। পর্যবেক্সণের প্রতমেই হিমেলের চোখে পড়ল। রেবুর টলমল অশ্রুসিক্ত চোখ আর কম্পিত ঠোট। এবার রেবুর অপরূপ মুখশ্রীর দিকে তাকিয়ে হিমেল রিক্তের আবেগকে বেঁধে রাকতে পারল না। মুখ ফসকে বেরিয়ে পড়ে। মুধুর েএকটি কথা রেবু তুমি অপূর্ব সুন্দর যে সুন্দরের কোনও তুলনাই হয় না অতুলনীয় আজ তোমাকে আরও বেশি সুন্দর লাগছে। পূর্ণেন্দুর আলোয় ন্যায় বিভা ছড়াচ্ছে তোমায় রূপ জানি না আজ কেন তোমাকে এতো সুন্দর লাগছে। কসম বিশ্বাস কর, সত্যি বলছি।