"ফাইট ক্লাব" বইটিতে লেখা শেষের কথা: ‘ফাইট ক্লাবের প্রথম নিয়ম হচ্ছে ফাইট ক্লাব নিয়ে কোনাে কথা বলা যাবে না।, ফাইট ক্লাবের দ্বিতীয় নিয়ম হচ্ছে ফাইট ক্লাব নিয়ে কোনাে কথা বলা যাবে না!
ফাইট ক্লাবের তৃতীয় নিয়ম হচ্ছে...
চরম ইনসােমনিয়ায় আক্রান্ত এক অফিস ওয়ার্কারের সাথে জুটি বেঁধে এক সকল-কাজের-কাজী সাবান-প্রস্তুতকারক নেমে পড়ে রহস্যময় আন্ডারগ্রাউন্ড ফাইট ক্লাব গড়ায়, যা দাবানলের মত ছড়িয়ে পড়ে প্রতিটি শহরে। বেপরােয়া একদল ফ্যানাটিক গােটা পৃথিবীর ইতিহাস বদলানাের কাজে নেমে পড়ে এরপরই। এই উন্মত্ততা ঠেকানাের সামর্থ্য আছে শুধু একজনেরই-আর আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না, আমাদের নায়কের অমিত শক্তিধর শত্ৰুটি কে।
চাক পালানিউকের রেসিংকার গতির এই মাস্টারপিস আধুনিক যুলারকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে। মাস্ট-রিড এই বইটি পৃথিবীকে যেভাবে নাড়া দিয়েছে তেমনটা পারে নি আর কোনাে থৃলার।
নাবিল মুহতাসিম
নাবিল মুহতাসিমের জন্ম ও বেড়ে ওঠা রংপুরে। বাবা অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মকর্তা, মা গৃহিনী। রংপুর জিলা স্কুল এবং কারমাইকেল কলেজে অধ্যয়ন শেষে পড়াশােনা করছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজে। বড় ভাই সুলেখক নিয়াজ মেহেদীর উৎসাহে ছােটবেলা থেকেই লেখালেখিতে হাতেখড়ি। সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময় প্রথম লেখা প্রকাশিত হয় একটি জাতীয় দৈনিকে। এরপর থেকে বিভিন্ন স্থানীয় এবং জাতীয় পত্রিকায় অসংখ্য লেখা প্রকাশিত হয়েছে তার। ২০১২ সালে বাতিঘর প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয় তার প্রথম অনুবাদ গ্রন্থ বর্ন লিগ্যাসি, তারপর ফাইট ক্লাব। প্রথম মৌলিক উপন্যাস শ্বাপদ সনে প্রকাশিত হয় ২০১৬-এর বইমেলায়। পরের দু-বছর বাজিকর ট্রিলােজির এসপিওনাজ-ধূলার বাজিকর ও বাজি পাঠকপ্রিয়তা লাভ করে। সম্প্রতি তার শ্বাপদ সনে উপন্যাসটি কলকাতার অভিযান পাবলিশার্স থেকে ভারতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে। বিভং তার চতুর্থ মৌলিক উপন্যাস এবং প্রথম সায়েন্স ফিকশন।