স্কুল, কলেজ, ভার্সিটির ওলিতে গলিতে ঘুরেছি। অনেক সময় কেঁদেছি অঝোর ধারায়। বর্তমান সময়ে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির এই জামানায় সবচেয়ে সহজলভ্য হলো নারী। চতুর্দিকে নোংরামি আর অশ্লীলতার হাতছানি। কীভাবে সতর্ক করি সবাইকে?
অনেকের সাথে কথা হয়েছে। কিন্তু এই ক্ষণিকের সাক্ষাতে কীভাবে বোঝাই তাদেরকে? অধিকাংশের সাথে কথা বলার কোনো সুযোগই হয়নি কিংবা সম্ভবই নয়। এরই প্রেক্ষিতে হাতে কলম ধরেছি। হৃদয়ের কথাগুলো আবেগ আর অশ্রুর সংমিশ্রণে লিখে দিয়েছি। হয়তো কারো খরা-শুকনো হৃদয় পাবে একটু পানির ছিটে-ফোঁটা। ফিরে পাবে সতেজতা ইন-শা-আল্লাহ।