টুটুল সবে ক্লাস টেন-এ উঠেছে। মেধা তালিকায় সে শুধু প্রথমই হয়নি, রেকর্ড মার্কসও লাভ করে। স্কুলের শিক্ষকরা তাই আশা করছে, আগামি এসএসসি পরীক্ষায় টুটুল স্কুলের সুনাম চারদিকে আরও ছড়িয়ে দেবে।
ব্যক্তিগত জীবনে টুটুল অতিশয় ভদ্র এক তরুণ। গুরুজনদের সে সব সময়ে ভক্তি ও শ্রদ্ধার চোখে দেখে আর সহপাঠীদের বেঁধে রাখে বন্ধুতার গভীর উষ্ণতায়। লেখাপড়ার পাশাপাশি জ্ঞান-বিজ্ঞানের নানা বিষয়ে তার আছে সমান মনোযোগ। এর মধ্যে উদ্ভিদ ও প্রাণিজগতের ওপর আগ্রহ বড়ো বেশি। তার ওপর আছে তার নেতৃত্বের বিরল গুণাগুণ।
স্কুল ছুটির পর অথবা সাপ্তাহিক ছুটির দিন টুটুল সহপাঠী বন্ধুদের নিয়ে এক একটা কাজ নিতে মেতে ওঠে। এসব কাজ করতে গিয়ে তারা উৎকণ্ঠা, অনিশ্চয়তা, স্নায়ুক্ষয়ী টানটান উত্তেজনাভরা নানা ঘটনার জন্ম দেয়। এসব নিয়েই সাজানো হয়েছে ‘টুটুলের দ্বিতীয় পৃথিবী’র কাহিনি।