মূলধারা ’৭১ গ্রন্থের লেখক ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক মঈদুল হাসানের জন্মদিন আজ। তিনি বাংলা ১৩৪৩ সনের ১৪ শ্রাবণ বগুড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তার শৈশব কাটে। মধ্যবিত্ত পরিবারের সীমিত আর্থিক সচ্ছ্বলতার মাঝে, স্নেহ ভালোবাসা, সুখ দুঃখের পরিবেশে, ভালো ও মন্দের ব্যবধান শিখে এবং জ্ঞান অন্বেষণের অঙ্গুরিত প্রবণতা নিয়ে। তখন বিশ্বমণ্ডলে ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্বে। তিনি যুদ্ধ, ক্ষুধার্ত মানুষের আর্তনাদ, পরাধীনতা গ্লানি, সাম্প্রদায়িকতার দাঙ্গা, আজাদী পাকিস্তান ও বাংলাদেশ স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রত্যক্ষ সাক্ষী হয়ে আছেন।
পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ( ১৯৫৬-৬০)। শেষ বর্ষের ছাত্র অবস্থায় তিনি সেই সময়ের বহু প্রচারিত দৈনিক ইত্তেফাক এ সম্পাদকীয় লেখা শুরু করেন। এতে করে তিনি পূর্ব বাংলার অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক গতিধারা পর্যবেক্ষণ করেন গভীরভাবে।
একসময়ে তিনি সাংবাদিকতা ছেড়ে দেন। ছয় বছর পর তিনি ১৯৭১ সালে প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পালন করেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। মুজিবনগর সরকারের পক্ষে ভারতের উচ্চপর্যায়ের নীতিনির্ধারক সঙ্গে আলাপ-আলোচনা ছিল তাঁর অন্যতম দায়িত্ব।
...
মূলধারা ’৭১ গ্রন্থের লেখক ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক মঈদুল হাসানের জন্মদিন আজ। তিনি বাংলা ১৩৪৩ সনের ১৪ শ্রাবণ বগুড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। সেখানেই তার শৈশব কাটে। মধ্যবিত্ত পরিবারের সীমিত আর্থিক সচ্ছ্বলতার মাঝে, স্নেহ ভালোবাসা, সুখ দুঃখের পরিবেশে, ভালো ও মন্দের ব্যবধান শিখে এবং জ্ঞান অন্বেষণের অঙ্গুরিত প্রবণতা নিয়ে। তখন বিশ্বমণ্ডলে ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্বে। তিনি যুদ্ধ, ক্ষুধার্ত মানুষের আর্তনাদ, পরাধীনতা গ্লানি, সাম্প্রদায়িকতার দাঙ্গা, আজাদী পাকিস্তান ও বাংলাদেশ স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রত্যক্ষ সাক্ষী হয়ে আছেন।
পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ( ১৯৫৬-৬০)। শেষ বর্ষের ছাত্র অবস্থায় তিনি সেই সময়ের বহু প্রচারিত দৈনিক ইত্তেফাক এ সম্পাদকীয় লেখা শুরু করেন। এতে করে তিনি পূর্ব বাংলার অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক গতিধারা পর্যবেক্ষণ করেন গভীরভাবে।
একসময়ে তিনি সাংবাদিকতা ছেড়ে দেন। ছয় বছর পর তিনি ১৯৭১ সালে প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পালন করেন অনেক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। মুজিবনগর সরকারের পক্ষে ভারতের উচ্চপর্যায়ের নীতিনির্ধারক সঙ্গে আলাপ-আলোচনা ছিল তাঁর অন্যতম দায়িত্ব।