গুল্টুর ধারণা মোটর সাইকেলের ব্রেকটা মোটেও পড়ালেখা করেনি। আর সে কারণেই সে ফেল করেছে। দুর্ঘটনায় বাবার পা ভেঙে গেছে। ব্রেকটা পড়ালেখা করলে এমনটা হত না।
ওদিকে বিল্টুর হাতে এসেছে এক আজব তুলি। তুলিতে রং মাখানো লাগে না। আঁচড় দিলেই রং হয়ে যায়। তুলি দিয়ে প্রজাপতি আঁকলে সাথে সাথে জীবন্ত প্রজাপতি এসে কাঁধে বসে। মেঘ আঁকলে আকাশ মেঘে থমথম করে। বৃষ্টি এঁকে তো বিল্টু পড়ল দারুণ বিপদে।
বিপদে পড়েছে সোহাও। সোহা যা-ই আঁকে ছোট বোন সাহী বলে কিচ্ছু হয়নি। নৌকা আঁকলে সাহী বলে নৌকায় পালও থাকে। এই নিয়ে দুই বোনের খুনসুটি চলতে থাকে। মা এসে গল্প শুনিয়ে শান্ত করে। কী এমন গল্প বলল যাতে সোহা সাহী শান্ত হয়ে গেল?
আবীরের নীল রং পছন্দ। কিন্তু নীল রংয়ের সাইকেল নয়। মন খারাপ নিয়ে নীল রংয়ের সাইকেল চালায়। কিন্তু কারো কাছে বলতে পারে না কষ্টের কথা। কিন্তু কেন?