আপনি কি অল্প সময়ে প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে চিন্তিত?
তাইলে আপনি পড়ুন- প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার কঠিন বিষয়গুলো সহজ করে বুঝতে, ২০১৯ ও ২০২২ সালে অনুষ্ঠিত প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় সর্বাধিক কমনপ্রাপ্ত বাংলাদেশের প্রথম সাজেশনভিত্তিক প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ বই "প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ Analysis" বইটি।
তার আগে জেনে নেয়া যাক, আপনি কেন বইটি পড়বেন?
এইবার বইটি এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে, আমরা আশা করি ও বিশ্বাস করি, এইবার গতবারের তুলনায় আরো বেশি প্রশ্ন কমন পড়বে, ইনশাআল্লাহ। শুধু এই একটি বই ভালোভাবে বুঝে বুঝে শেষ করতে পারলে প্রাইমারি নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য যথেষ্ট, ইনশাআল্লাহ। এই বইতে সাজেশন আকারে সবকিছু গুছিয়ে দেয়া আছে ফলে আপনাকে আর আলাদাভাবে অন্য বই পড়তে হবে না।
"প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ Analysis" এর ৪র্থ এডিশনে যা যা থাকছে এইবার-
১। ব্যাখ্যাসহ প্রশ্ন সমাধান: ২০২২-২০০৫ পর্যন্ত প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ও প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার বিগত সালের ব্যাখ্যাসহ প্রশ্ন সমাধান।
২। সাজেশন: কী পড়বেন আর কী পড়তে হবে না, তার বিস্তারিত। কোন টপিক বেশি Important আর কোন টপিক কম।
৩। প্রশ্ন Analysis: এই থেকে সহজে বুঝতে পারবেন কোন টপিক থেকে বিগত সালে কতটি প্রশ্ন এসেছিল।
৪। প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ সিলেবাস (আমাদের গবেষণালব্ধ)
৫। স্টাডি রুটিন ২টি। (একটি সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য এবং অন্যটি চাকরিজীবী/কর্মজীবী/গৃহিণীদের জন্য)
৬। ৯০ দিনের স্টাডি প্ল্যান
৭। গণিতের শর্টকাট ও ডিটেইলস
৮। পড়া মনে রাখার টেকনিক
৯। স্পেশাল মডেল টেস্ট
১০। সর্বশেষ সাম্প্রতিক সাধারণ জ্ঞান (বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি): অর্থনৈতিক সমীক্ষা-২০২২, বাজেট ২০২২-২৩; অলিম্পিক গেইমস-২০২১
১১। বিষয়ভিত্তিক বিস্তারিত আলোচনা ও শর্টনোট
১২। প্রতিটি বিষয় আলোচনা শেষে MCQ টেস্ট
১৩। ভাইভা টিপস
১৪। সর্বশেষ আপডেট তথ্যের সংযোজন
আরো অনেক কিছু তো থাকছেই ...!
গাজী মিজানুর রহমান (বিসিএস)
গাজী মিজানুর রহমান বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের একজন কর্মকর্তা ৷ কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজ থেকে এইসএসসি এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করার পর তিনি পূবালী ব্যাংক লিমিটেডে সিনিয়র অফিসার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। তারও আগে তিনি স্নাতক পরীক্ষা শেষে অ্যাপিয়ার্ড সার্টিফিকেটের মাধ্যমে ৩৪তম বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ৷
জীবনের প্রথম ৰিসিএসেই প্রিলি, রিটেন ও ভাইবা পাস করলেও তিনি কোনো ক্যাডার পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হননি। তিনি ৩৪তম ৰিসিএসে পিএসসি কর্তৃক দ্বিতীয় শ্রোণির পদে সুপারিশপ্রাপ্ত হলেও তিনি তাতে যোগদান করেনি ৷ পরবর্তীতে তিনি ৩৫ত্যা বিসিএস পরীক্ষা মাধ্যমে ৰিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডার পদে নিয়োগ প্রাপ্ত হন ৷
ফলে তিনি পূৰালী ব্যাংকের চাকরি ছেড়ে দিয়ে বিসিএস ক্যাডার হিসেবে যোগদান করেন।এরপর তিনি আবারো ৩৬তম ও ৩৭তম ৰিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে প্রিলি, রিটেন ও ভাইভায় উত্তীর্ণ হলেও কোনো ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হননি ৷ তিনি সর্বশেষ ৩৮তম ৰিসিএস প্রিলিতে উত্তীর্ণ হন ৷ তাঁর এই সুদীর্ঘ ৩8তম…৩৮তম বিসিএস প্রিণিৱ বাস্তব অভিজ্ঞতা… নোট… সাজেশন ও টেকনিক দিয়ে ৰিসিএস প্রিলির সম্পূর্ণব্যতিক্রম্ধ্র্মী ‘BCS Priliminary Analysis’ বইটি রচিত ৷
তিনি পেশাগত জীবনের পাশাপাশি বিসিএস জব্ প্রত্যাশীদের জন্য ‘BCS [টেকনিক' নামে একটি ৰিসিএস স্পেশা প্রাইভেট প্রোগ্রাম প্রতিষ্ঠা করেন ৷ তিনি ফেসবুক, ইন্টারনেটে বিসিএস ও ব্যাংকিং ক্যারিয়ার নিয়ে তাঁর জীবনের অভিজ্ঞতার আলোকে নিয়মিত লেখালিখি করেন একং বিভিন্ন ধরনের পরামর্শ ও উৎসাহ দিয়ে থাকেন। একটি ভালো বই আর একটি ভালো সিন্ধান্ত বদলে দিতে পারে আপনার পুরো জীবন।
Title :
অথেন্টিক প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ এনালাইসিস (৪র্থ সংস্করন) (পেপারব্যাক)