মানুষ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পরে যেই ব্যবহারটা করে সেটাই তার আসল চরিত্র।
.
প্রকৃত প্রেমিক হলেই ভালোবাসা পাওয়া যাবে না, ভালোবাসা পেতে হলে আপনাকে হতে হবে প্রকৃত অভিনেতাও।
.
ভবিষ্যতে যার কাছ থেকে তুমি সবচেয়ে বড় কষ্টটি পাবে, আজ সে তোমার সবচেয়ে কাছের কোনো একজন।
.
একজন প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তার প্রয়োজন হয়ে থাকার চেয়ে একজন চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারির প্রিয়জন হওয়া অনেক সম্মানের, গৌরবের।
.
পৃথিবীতে কঠিন বাস্তবের মধ্যে একটি বাস্তব হলো- মানুষ যখন সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে এসে পৌঁছায় আর তখনই তার প্রিয় মানুষটি হারিয়ে যায়।
.
মানুষ অহংকারগুলো তার সাথেই দেখায় যে তাকে খুব বেশি ভালোবাসে।
রেদোয়ান মাসুদ
রেদোয়ান মাসুদ বর্তমান সময়ের উদীয়মান কবিদের মধ্যে অন্যতম। ইতিমধ্যে তার সুনাম চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে। তার লেখার মধ্যে ভালােবাসা, দেশপ্রেম, শিশুতােষ, মানবপ্রেম, আবেগ, অনুভূতি ও বিরহ জড়ানাে। রেদোয়ান মাসুদ ১৯৮৮ সালের ৬ জানুয়ারি শরীয়তপুর জেলার জাজিরা থানাধীন মােড়ল কান্দি গ্রামে এক সম্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম মােঃ নুরউদ্দিন মােড়ল ও মাতার নাম জামিলা খাতুন। ২০০৬ সালে তার মা মারা যান। তিনি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগ থেকে এম.বি.এ করেছেন। তিনি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ তথ্য ভান্ডার বাংলাকোষ’ এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও, হেলথ এইড হাসপাতালের পরিচালক ও জনপ্রিয় নিউজ পাের্টাল মােড়ল নিউজ-এর বার্তা সম্পাদক ও প্রকাশক। কবিতা চর্চার পাশাপাশি তিনি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি করেন। ২০১৪ সালে বই মেলায় প্রকাশিত হয় তার প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘মায়ের ভাষা। ২০১৫ সালের বইমেলায় প্রকাশিত হয় তার ২য় কাব্যগ্রন্থ মনে পড়ে তােমাকে’। ২০১৭ সালের বইমেলায় প্রকাশিত হয় তার তৃতীয় কাব্যগ্রন্থ ‘অনেক কথা ছিল বলার। তার মনে পড়ে তােমাকে’ ও ‘অনেক কথা ছিল বলার’ বই ২টি কলকাতা বইমেলায়ও প্রকাশিত হয়েছে। যা পাঠকের মাঝে ব্যাপক সাড়া জাগায়। ২০১৮ সালের বই মেলায় প্রকাশিত হয় তার ১ম উপন্যাস ‘অপেক্ষা। তার আরাে ৩ টি বই প্রকাশের অপেক্ষায় আছে। তিনি কবিতা ও উপন্যাস লেখার পাশাপাশি ইতিহাস চর্চাও করে যাচ্ছেন। ইতিহাসের উপর কয়েকটি বই প্রকাশের জন্য কাজ শুরু করেছেন। তিনি জাকজমকপূর্ণ জীবনযাপনে ততােটা আগ্রহী নন। তাই আধুনিকতার এই যুগে একেবারে সাধারণ জীবনযাপন করছেন।