"গণমাধ্যম ভালো নেই। মাঠের গণমাধ্যম আরও বিপর্যস্ত। কেন্দ্রের গণমাধ্যম যেমন পুঁজির কাছে নতজানু হয়ে ‘ব্যক্তিত্ব’কে জলাঞ্জলি দিয়েছে, তেমনি ক্ষমতানীতির করতলে উঠে গেছে অনায়াসে।
গণমাধ্যমে রাজনৈতিক পুঁজি ছিল বরাবরই। তার আড়াল ছিল। এখন তা প্রকাশ্যে এসেছে। গণমাধ্যমে দলীয় ভাবাদর্শের কর্মীরা কাজ করেছেন, তবে এটি নতুন কোনো সংস্কৃতি নয়। আগে তারা কাজ করতেন দলের আদর্শকে ধরে রেখে। তাদের সাংবাদিকতা করার মতো ন্যূনতম শিক্ষা হলেও ছিল। এখন দলের শিক্ষাহীন কর্মীদের সাংবাদিকতায় অনুপ্রবেশ করানো হচ্ছে, দখল-বাণিজ্যের জোগালি হিসেবে। ভোগদখল সহজীকরণের লোভে অন্য পেশার মানুষও সাংবাদিকতাকে খণ্ডকালীন পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছেন।
বইয়ে যে তথ্য যুক্ত হয়েছে, সেগুলো একাধিক সূত্রের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করে যোগ করা হয়েছে। মাঠপর্যায়ে বিভিন্ন টেলিভিশন ও পত্রিকায় কর্মরত সাংবাদিকদের সহায়তা নেয়া হয়েছে।
"
তুষার আবদুল্লাহ্
স্কুল পেরিয়েই সাংবাদিকতায় কাজ করতে আসা। তারপর কেটে গেল পঁচিশ বছর। কলেজ না ডিঙোতেই প্রথম বই। শিশুদের জন্য তোমাদের প্রিয়জন। তারপর বাংলাদেশের পথে পথে, চল যাই নদীর দেশে, গাছ বন্ধু, ফুল বন্ধু, চল বড় হই। টেলিভিশন সাংবাদিকতারও যুগ একযুগ পেরিয়েছে। শুরু থেকে টেলিভিশনকে শিশুদের প্রতি সংবেদনশীল রাখার লড়াইয়ে। শিশুদের জন্য পত্রিকা ইচ্ছে প্রকাশের প্রস্তুতি চলছে। নিয়মিত সঞ্চালনা করা হয় সময় সংলাপ। সেখানেও এ প্রজন্মের শৈশব-কৈশোর উদযাপন প্রতিপাদ্য হয়ে আসে।