অসম ভালোবাসায় দাউ দাউ করে জ্বলে
বাড়ির চিলেকোঠা।
অলিন্দ অনলে পুড়ে যাওয়া চিঠিগুলোয়
কেটে যায় সময় নিমগ্ন।
হঠাৎ বিভোর করে স্মৃতির পাতায়
ছোট্ট তরীর গোধূলী লগ্ন।
বিরহ রঙিন করে প্রেমিকের দেয়া
একগুচ্ছ বেগুনি ফুল।
চোখের জলে ভিজে যায় শাপলার মালা।
জল থেকে তুলে আনা ব্যাটে বিশ্বজয়
প্রেয়সীর মন জয় করার কী উপায়?
অলিন্দ অনলে একটি অসম প্রেমের গল্প। প্রেয়সীর প্রতি তীব্র ভালোবাসা নিয়ে কেওয়াটখালী রেলব্রিজে ছুটে চলার গল্প।
সীমাহীন অনিশ্চয়তা নিয়েও আশায় বুক বাঁধার গল্প। শেষ পর্যন্ত কি হয় অলিন্দ অনলে পুড়তে থাকা অন্তরার? অলিন্দর গাঢ় কবিতা আর অসম প্রেমের শেষ স্টেশন কোন শহরে
মৌরি মরিয়ম
মৌরি মরিয়ম। পিতা আজিজুল হক, মা মনজু বেগম। জন্ম ১৯৯১ সালের ২৫ মে। পৈতৃক নিবাস বরিশালের গৌরনদী। তাঁর ছােটবেলা কেটেছে রাজধানীর ধানমন্ডিতে। ২০০৯ সালে ধানমন্ডি গার্লস স্কুল থেকে। মাধ্যমিক ও ২০১১ সালে বদরুন্নেসা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছেন। স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে ২০১৫ সালে স্নাতক করেছেন। ছােটবেলা থেকেই বই পড়া তাঁর নেশা। ধীরে ধীরে নেশাটা লেখালেখির দিকে মােড় নেয়। তাঁর লেখালেখির শুরুটা হয়েছিল স্কুল ম্যাগাজিনে লেখার মাধ্যমে। বর্তমানে চাকুরীরত থাকলেও লেখাই তার ধ্যানজ্ঞান সবকিছু। লেখালেখির মাধ্যমেই তিনি থাকতে চান আজীবন।। "অভিমানিনী" তার দ্বিতীয় বই। ২০১৮ সালের অমর। একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয় তাঁর প্রথম বই "প্রেমাতাল" । প্রথম বই দিয়েই তিনি অগনিত পাঠকের মন জয় করে নেন। অভিমানিনীও তার ব্যতিক্রম হবে না বলে আশা করা যায় ।