সূচিপত্র *রোগী হিসাবে আপনার ভূমিকা কতটুকু সঠিক *ফাস্ট এইড কিড *ভ্রমণকালে স্বাস্থ্য ঝুঁকি *দশটি বিপজ্জনক উপসর্গ *হৃদযন্ত্র বা স্বাসযন্ত্র বন্ধ হলে *রক্তক্ষরণ হলে *পুড়ে গেলে অ্যাজমা বা হাঁপানী তীব্র হলে *কাশি যখন সমম্যা *সমস্যা ডায়রিয়া *পোকা কামডালে *নাকে কিছু ঢুকলে *পেটি তীব্র ব্যথা হলে *হঠাৎ পেট ব্যথা *রক্তবমি হলে *দাঁত ব্যথা *কান ব্যথা *গলায় মাছের কাঁটা ফুটলে *কানে কিছু ঢুকলে *কানের পর্দা ফাটলে *কানের তরুনাস্থির প্রদাহ *চোখে ময়লা ঢুকলে *যদি নাক দিয়ে রক্ত ঝরে *হেড ইনজুরি বা মাথায় আঘাত *হার্ট অ্যাটাক *প্রচণ্ড গরমে *সানবার্ণ বা রোদে পোড়া *বদহজম *বুকজ্বলা *ফাংগাল ইনফেকশন অ্যাথলেট ফুট *সোর থ্রোট বা গলার ক্ষত *ল্যারিনজাইটস বা বাগযন্ত্রের প্রদাহ *ঘাড় ও কোমর ব্যথায় *ডেঙ্গু আতঙ্গ কম্পিউটা ব্যবহারকারীদের চোখের সমস্যা *সাইনাস সমস্যা *সমস্য একজিমা *চোখের সমস্যা ষ্টাই *ভেরিকোস ভেইন এবং হেমোরয়েড *শিংগলস : ভাইরাসজনিত চর্ম সমস্যা *যৌনবাহিত রোগ *দুর হোক বিভ্রান্তির ছায়া *বর্ষার অসুখ বিসুখ *জলবসন্ত *পাঁচমিনিটের ঘরোয়া চিকিৎসা *বিরক্তিকর সমস্যা হাইভ্জ *মাথা ব্যথা : কারণ যখন আপনার চোখ *গ্লুকো : আধুনিক ছানি চিকিৎসা *কিডনি ভালো থাকবে যেভাবে *বিয়ের আগে পরস্পরের শারীরিক সুস্থতা জানা *গর্ভধারণে নারীর সিদ্ধান্তই মুখ্য *ব্রণ সমস্যা *শীতে ত্বকের দরকারী প্রসাধন *অবাঞ্ছিত রোম থেকে মেয়েদের রেহাই *দিনে মাত্র একবার *নারী আরো স্বাস্থ্য সচেতন হোক *নারীর একান্ত সমস্যা *পিরিয়ডকালীন ব্যথা *মেয়ের বয়ঃসন্ধি *তের-চৌদ্দ বছরের বালাই *সমস্যা : মানসিক চাপ *ঘম *হেপাটাইটিস-বি থেকে শিশুকে বাঁচান *রাতে শিশুর বিছানা নষ্ট *খাবারে ক্ষতিকর চর্বির চরিত্রহরণ *ফল খাওয়ার ফলাফল *হৃদরোগীরা কি খাবেন কি খাবেন না *নিত্য নতুন গুণে রসুন *ঘাতক যখন এথরোস্ক্লেরোসিস *ব্লাডপ্রেসারের মোদ্দাকথা *ওষুধ ছাড়া ব্লাডপ্রেসার নিয়ন্ত্রণের ১৫টি উপায় *সমস্যা চুলপড়া *ত্বকের বার্ধক্য রোধে ভিটামিন ক্রীম
ডা. সজল আশফাক
জন্ম ১ ডিসেম্বর ১৯৬৩, বরিশাল জেলার মুলাদী থানার তেরচর গ্রামে। পড়াশুনা করেছেন বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলায় । ১৯৭৯ সালে কিশােরগঞ্জ জেলার ভৈরব কে. বি. হাই স্কুল থেকে। এসএসসি এবং ১৯৮১ সালে ময়মনসিংহ মহাবিদ্যালয় থেকে। এইচএসসি পাশ করার পর ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাশ করেন। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব। মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাক-কান-গলা বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে উচ্চতর গবেষণার কাজ করছেন।
'৮০-র দশকের সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের পরিচিত মুখ সজল আশফাকের লেখালেখি জীবনের শুরু ছড়া ও কবিতা দিয়েই । তাঁর প্রথম ছড়াগ্রন্থ ‘লেজটি তুলে দৌড় প্রকাশিত হয় ১৯৯৪ সালে। প্রথম কবিতার প্রকাশনা ‘প্রেমাঙ্গ পাখি’ বের হয় ১৯৯৮ সালে। ছড়া-কবিতার পাশাপাশি নিয়মিত সায়েন্স ফিকশনও লিখছেন। তাঁর প্রথম সায়েন্স ফিকশন গ্রন্থ ছায়াজীব প্রকাশিত হয় ১৯৯৮ সালে। তার আগে ১৯৮৭ ও '৮৮ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রবর্তিত পাবলিক লাইব্রেরি আয়ােজিত একুশে সাহিত্য পুরস্কারে কবিতায় শীর্ষস্থান অধিকার করেন। '৯০-র দশক থেকেই স্বাস্থ্যবিষয়ক ফিচার ও নিবন্ধ রচনায় বিশেষ পারদর্শিতার স্বাক্ষর রেখে আসছেন। দেশের বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক, পাক্ষিক ও সাপ্তাহিক পত্রিকায় এ পর্যন্ত অসংখ্য লেখা ছাপা হয়েছে। দীর্ঘ ১৬ বছর দৈনিক জনকণ্ঠের স্বাস্থ্য বিষয়ক পাতার সম্পাদনাসহ ‘মিনি প্রেসক্রিপশন’ ও ‘ভুল সবই ভুল’ কলাম ও মেডিক্যাল রিপাের্ট লিখেছেন।
বর্তমানে হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে সহযােগী অধ্যাপক পদে নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ হিসেবে পেশাগত দায়িত্বের পাশাপাশি মূলত স্বাস্থ্যবিষয়ক লেখালেখি, টেলিভিশনে স্বাস্থ্য পরামর্শ প্রদান ও চ্যানেল। আইতে নিয়মিত স্বাস্থ্যবিষয়ক অনুষ্ঠান নিয়েই ব্যস্ত আছেন। স্বাস্থ্যবিষয়ক লেখালেখিতে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৯৯ সালে পেয়েছেন আনােয়ারা-নুর পুরস্কার। স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা বিষয়ে এ পর্যন্ত তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা ৩৫।