মহাকাব্যেও দিন এখনো শেষ হয়ে যায়নি। ডেরেক ওয়ালকট, সিমাস হিনি, ফিলিপ রথ, মাহমুদ দারবিশ এমনকি পাবলো নেরুদার কবিতায় মহাকাব্যিক ব্যঞ্জনা সমুপস্থিত। বাংলা কবিতায় মধুসদনের পর মহাকব্যের খণ্ড খণ্ড আবেগও চরিত্রের ব্যাপক স্ফুরণ নজরুল, জীবনানন্দ েএমনকি সামপ্রতিক শামসুর রাহমান, আল মাহমুদেও কবিতায়। রেজাউদ্দিন ষ্টালিন সামপ্রতিক পৃথিবীর কাব্যগ্রন্থ যমজ সহোদর। সম্পূর্ণ নতুন এক কাব্য র্পথিবীর নির্মাতা তিনি। উপমাকে রূপান্তর করেছেন উৎপ্রেক্ষায়। সমকালীন চরিত্রকে জুড়ে দিয়েছেন ইতহাসখ্যাত মহাবব্যের কোন চরিত্রকে সঙ্গে। উপমহাদেশের রাজনৈতিক সামাজিক ৈএবং সংস্কৃতির শিল্পিত দলিল এ কাব্যগ্রন্থ। স্থান কাল পাত্রের প্রভেদ ঘুচিয়ে তিনি সময়কে সম্পূর্ণ নিজের আদেশের অধীন করেছেন। কবির এই অসীম সার্মথ্য নিজের আদেশের অধীন করেছেন। কবির এই অসীম সার্মথ্য বিশ্বজনীন স্বীকৃতির দাবি রাখে। বাংলা ভাষায় এক নবতম সংযোজন। বাংলা কাব্যেও এক আদর্শিক উন্নয়ন।