বাস্তবতার নিকষ আঁধারে দাঁড়িয়ে এক নারী দেখেছে জীবনকে। অনুভব করেছে নতুনভাবে। উপলব্ধি করেছে, জটিল ও বন্ধুর দীর্ঘ এক যাত্রাপথের নাম জীবন।
অতঃপর নিজেকে নির্মাণে ব্রতী হয়েছে সে। নির্মাণের এ পথটি কুসুমাস্তীর্ণ তো নয়ই, বরং কণ্টকাকীর্ণ। পথের বাঁকে বাঁকে সংগ্রাম, ত্যাগ ও তিতিক্ষা।
জীবনপথের এ যাত্রাই ‘মহাযাত্রা’।
ভেঙে গুঁড়িয়ে যাওয়ার পর নবসৃষ্টির গল্প ‘মহাযাত্রা’। নিভু নিভু প্রদীপশিখার জ্বলে ওঠার গল্প। ‘মহাযাত্রা’ ধ্বংসস্তূপ থেকে ফিনিক্স পাখির মতো এক নারীর জেগে ওঠার গল্প।
মৌরি মরিয়ম
মৌরি মরিয়ম। পিতা আজিজুল হক, মা মনজু বেগম। জন্ম ১৯৯১ সালের ২৫ মে। পৈতৃক নিবাস বরিশালের গৌরনদী। তাঁর ছােটবেলা কেটেছে রাজধানীর ধানমন্ডিতে। ২০০৯ সালে ধানমন্ডি গার্লস স্কুল থেকে। মাধ্যমিক ও ২০১১ সালে বদরুন্নেসা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছেন। স্ট্যামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে ২০১৫ সালে স্নাতক করেছেন। ছােটবেলা থেকেই বই পড়া তাঁর নেশা। ধীরে ধীরে নেশাটা লেখালেখির দিকে মােড় নেয়। তাঁর লেখালেখির শুরুটা হয়েছিল স্কুল ম্যাগাজিনে লেখার মাধ্যমে। বর্তমানে চাকুরীরত থাকলেও লেখাই তার ধ্যানজ্ঞান সবকিছু। লেখালেখির মাধ্যমেই তিনি থাকতে চান আজীবন।। "অভিমানিনী" তার দ্বিতীয় বই। ২০১৮ সালের অমর। একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয় তাঁর প্রথম বই "প্রেমাতাল" । প্রথম বই দিয়েই তিনি অগনিত পাঠকের মন জয় করে নেন। অভিমানিনীও তার ব্যতিক্রম হবে না বলে আশা করা যায় ।