ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ ২০০৭ সালে নোবেল পুরস্কার ভূষিত ইংরেজ লেখক ডোরিস লেসিং জন্মগ্রহণ করেন ১৯১৯ সালে। তাঁর বিখ্যাত রচনাগুলির মধ্যে আছে ‘দি গোল্ডেন নোটবুক’ ‘আফ্রিকান লাফটার’ ‘ফোর ভিজিটস টু জিম্বাবুয় ‘, ‘দি গুড় টেররিস্ট’ এবং ‘দি চিলড্রেন অব ভায়োলেন্স’ সিরিজের উপন্যাসগুলি।
দক্ষিণ আফ্রিকার রোডেশিয়ার পটভূমিতে অসচ্ছল শ্বেতাঙ্গ খামারচাষী এবং নিঃস্ব নির্যাতিত কৃষ্ণাঙ্গ শ্রমিকদের নিয়ে রচিত লেসিং এর ‘দি গ্রাস ইজ সিংগিং’ এ পাঠক সহজেই এই লেখকের শক্তিমত্তার পরিচয় পাবেন। নোবেল পুরস্কার লাভের আগে তিনি বহু পুরস্কার ও সম্মাননা লাভ করেন। ১০৬ বছরে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত মহিলা লেখকদের মধ্যে ডোরিস লেসিং হলেন এগারোতম।
কবীর চৌধুরী
কবীর চৌধুরী (জন্ম ১৯২৩)। বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় অনুবাদক, প্রাবন্ধিক, শিক্ষাবিদ, সাংস্কৃতিক কর্মী ও সুশীল সমাজের অগ্রণী ব্যক্তিত্ব। দেশ-বিদেশের নাটক ও কথাসাহিত্য, পাশ্চাত্যের চিত্রকলা ও চিত্রশিল্পী এবং স্বদেশের সমাজ ও সংস্কৃতির বিষয় নিয়ে রচিত তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা দেড় শতাধিক । তিনি ইংরেজি, আমেরিকান, ফরাসি, জার্মান, রুশ ও বুলগেরিয়ানসহ বিভিন্ন ভাষায় অনেক শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্ম বাংলায় এবং বাংলা ভাষায় অনেক শ্রেষ্ঠ উপন্যাস, ছােটগল্প, কবিতা এবং নাটক বিশেষ দক্ষতার সঙ্গে ইংরেজিতে অনুবাদ করেছেন । কবীর চৌধুরী বাংলাদেশের বিভিন্ন কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপক রূপে দীর্ঘকাল কাজ করেছেন । তাছাড়া তিনি বাংলা একাডেমীর প্রধান, কুদরাত-এ-ক্ষুদা শিক্ষা কমিশন তথা বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষা কমিশনের সদস্য-সচিব এবং বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সচিব রূপে কৃতিত্বের সাথে দায়িত্ব পালন করেন । সাহিত্য, শিক্ষা, সংস্কৃতি ক্ষেত্রে অবদানের জন্য তিনি বাংলা একাডেমী, একুশে ও স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার এবং ভারতের উইলিয়াম কেরী পুরস্কারে ভূষিত হওয়া ছাড়াও বহু সংস্থা কর্তৃক সম্মানিত হয়েছেন । ১৯৯৮ সালে তিনি বাংলাদেশের জাতীয় অধ্যাপক পদে ব্রত হন ।। ৮৭ বছর বয়সেও তিনি ক্লান্তিহীনভাবে লিখে চলেছেন এবং প্রগতিবাদী সাংস্কৃতিক সামাজিক কাজে সক্রিয় রয়েছেন ।
ডোরিস লেসিং
Title :
দি গ্রাস ইজ সিংগিং (আন্তর্জাতিক পুরস্কার প্রাপ্ত)