ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ বেশ কয়েকজন সন্দেহজনের মধ্যে অন্যতম ড্রাইভার মজিবর। কারণ ডায়মন্ড প্যালেস থেকে নেকলেস কিনে ফেরার সময় ভালো গাড়িটি নষ্ট হয়ে যায়।
ড্রাইভার মজিবরকে দিয়ে শুরু হয় অভিযান। মজিবর নাছোড়বান্দা। মজিবরকে নাড়াতে গিয়ে এক পর্যায়ে নড়ে ওঠে আরও অনেকেই।
এ যে ছিনতাইয়ের মোড়কে অন্য রহস্য!
শহরের সব ডায়মন্ডের দোকান আর চার মাসে ঘটে যাওয়া ছিনতাই ও চুরির তালিকা চলে আসে টো টো কোম্পানির হাতে। ল্যাবটপে পরিসংখ্যান নিয়ে বসে কাকু। শর্ট লিস্টে ওঠে আসে বেশ কিছু নাম। তার মধ্যে কিছু নাম চমকে ওঠার মতো। এও কি সম্ভব?
তালিকায় যতই নাম আসুক। প্রমাণ ছাড়া কিছু করা অসম্ভব।
প্রমাণের সন্ধানে বের হয় টো টো কোম্পানি ...........
পলাশ মাহবুব
পলাশ মাহবুব লেখালেখি করছেন প্রায় দুই দশক ধরে। শুরুতে ছড়া লিখেছেন দাপটের সঙ্গে। এরপর গল্প; ছোট-বড় সবার জন্য। উপন্যাস লেখার শুরু তার কিছু পর থেকে। ‘টো টো কোম্পানি’ তার জনপ্রিয় কিশোর অ্যাডভেঞ্চার সিরিজ। ইতিমধ্যে এই সিরিজের সাতটি উপন্যাস প্রকাশিত হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে শুরু করেছেন আরেকটি কিশোর সিরিজ ‘লজিক লাবু’। সেটিও কিশোর পাঠকদের আগ্রহে চলে এসেছে। টেলিভিশনের জন্য নাটক লিখছেন বেশ অনেক বছর ধরে। বর্তমানে দেশের জনপ্রিয় নাট্যকারদের মধ্যে তিনি একজন। রম্য লেখায় পলাশ মাহবুবের আছে নিজস্ব কথন ভঙ্গি। সাবলিল ভাষা আর বক্তব্যের তীব্রতা তার লেখার সৌন্দর্য। অনুষ্ঠান নির্মাতা হিসেবেও পলাশ মাহবুব একটি অগ্রগণ্য নাম। টেলিভিশনের জন্য ইতিমধ্যে দুই হাজারেরও বেশি অনুষ্ঠান নির্মাণ করেছেন। লেখালেখির জন্য পেয়েছেন সম্মানজনক অগ্রণী ব্যাংক-বাংলাদেশ শিশু একাডেমি শিশুসাহিত্য পুরস্কার, পশ্চিমবঙ্গের অন্নদাশঙ্কর রায় সাহিত্য পুরস্কার, ইউনিসেফ মীনা অ্যাওয়ার্ড, এসিআই-আনন্দ আলো শিশুসাহিত্য পুরস্কারসহ আরও কিছু পুরস্কার। নির্মাতা হিসেবে পেয়েছেন নাট্যসভা পদক। পলাশ মাহবুব পড়াশোনা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে। সাংবাদিকতা আর অনুষ্ঠান নির্মাণের ওপর উচ্চতর প্রশিক্ষন নিয়েছেন দেশ ও দেশের বাইরে। ফলে পেশা হিসেবে ঘুরে ফিরে ওই সাংবাদিকতা আর টেলিভিশনের অনুষ্ঠান বিভাগে কাজ করেছেন এবং করছেন। পলাশ মাহবুব বর্তমানে অনলাইন নিউজ পোর্টাল সারাবাংলা ডটনেট ও দৈনিক সারাবাংলা’র উপ সম্পাদক হিসেবে কর্মরত। পাশাপাশি তিনিিএকটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের খণ্ডকালীন শিক্ষক।