* আত্নশুদ্ধির পথে অন্তরায় * দুনিয়ার নিন্দা * দুনিয়ার নিন্দা প্রসঙ্গে মনীষীবর্গের নসীহত * দুনিয়ার হাকীকত * দুনিয়া দ্রুত বিলীয়মান * দুনিয়া স্বপ্নের মত * দুনিয়ার প্রাতারণা দুনিয়াদারদের সঙ্গে * দুনিয়ার বাহ্যিক ও অভ্যন্তর ভাগের বৈপরীত্য * দুনিয়ার সহিত মানুষের সর্ম্পক * দুনিয়াতে নিমগ্ন হওয়া সহজ কিন্তু উহা হইতে পরিকত্রাণ লাভ করা কঠিন * দুনিয়াতে নিমগ্ন হইয়া উহার বিপদ হইতে মুক্ত থাকা * দুনিয়াতে আগমন শুভ কিন্তু উহার পরিণতি ভয়াবহ * দুনিয়াতে নিমগ্ন ও পরকালের ব্যাপারে গাফেল থাকার উদাহরণ * দুনিয়ার ভোগ –বিলাসে নিমগ্ন হওয়া এবং উহা বজন করার উদাহরণ * বান্দার জন্য দুনিয়িার হাকীকত * মৃত্যুর পর যাহা মানুষের সঙ্গে অবশিষ্ট থাকে * দুনিয়া তিন প্রকার * হযরত ওয়াইস করনী (রহ) এর ঘটনা * যেই সব কারণে মানুষ সৃষ্টিকর্তা ও মৃত্যুকে ভুলিয়া যায় * মানুষের সহিত পার্থিব বস্তুর সর্ম্পক * মানুষের তিনটি মৌলিক চাহিদা * মানুষের বিবিধ পেশা * মানুষ সমাজবদ্ধ জীব * দুনিয়ার প্রয়োজন অন্তহীন * সফরের সূচণা * ব্যবসার পণ্য বহন ও মুদ্রার প্রচলন * চুরি ও ভিক্ষাবৃওি * দুনিয়িাদারদের প্রকারভেদ
মোহাম্মদ খালেদ
হুজ্জাতুল ইসলাম ইমাম গাযযালী (রহ.)
আবু হামিদ মোহাম্মদ ইবনে মোহাম্মদ আল-গাজ্জালি বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক অঞ্চলেই ইমাম গাজ্জালী (রহঃ) হিসেবে বেশি পরিচিত, মুসলিম বিশ্বের অন্যতম শিক্ষাবিদ ইমাম আল-গাজ্জালির ১০৫৮ সালে ইরানের খোরাসানের তুশ নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নামটিও ছিল তাঁর নামের অনুরূপ, মুহাম্মদ। মুহাম্মদের পিতা অর্থাৎ ইমাম গাজ্জালী (রহঃ)-এর দাদার নাম ছিল আহমদ। তাঁর পিতা মুহাম্মদ তখনকার সময়ে একজন স্বনামধন্য সূতা ব্যাবসায়ী ছিলেন। গাজল অর্থ সূতা, নামকরনের এই সামঞ্জস্যতা তাই তাঁর বংশকে গাজ্জালী নামে পরিচিত করেছে। আবার কারো মতে তিনি হরিণের চক্ষু বিশিষ্ট অপরূপ সুদর্শন ছিলেন, আর গাজাল অর্থ হরিণ, তাই পিতা মাতা তাঁকে শৈশবে আদর করে গাজ্জালী বলে ডাকতেন। উভয় বর্ণনানুসারে তাঁকে গাজ্জালী বা গাজালীও বলা হয়। তিনি সে সময়ে ইরানের শিক্ষা নিয়ে বেশ কিছু কাজ করেন। জ্ঞান অন্বেষণের জন্য তিনি দেশভ্রমণেও বেরিয়েছিলেন। ১১১১ সালে তিনি মারা যান।