১১ জন কৃতী নারীর কথা।
আফ্রিকার কালো নারী ওয়াঙ্গারি মাথাই হচ্ছেন ধরিত্রীর বৃক্ষজননী।
১৯৭১-এ ইন্দিরা গান্ধী যদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী না থাকতেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের মতো বিশাল ঘটনাটি আরো পিছিয়ে যেত।
নোবেল বিজয়ী হের্টা ম্যুলার রোমানিয়ার স্বৈরশাসকদের হাত থেকে কোনোভাবে প্রাণে বেঁচে পালিয়ে দেশ ছেড়েছেন।
জন্মসূত্রে অমৃতা শেরগিল আধেক ভারতীয় আধেক ইউরোপীয় নারী হলেও শেষ পর্যন্ত অকাল প্রয়াত এই চিত্রশিল্পী উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ চিত্রশিল্পীদের একজন।
কিশোরী আমোনকার, শাস্ত্রীয় সংগীতের একজন কিংবদন্তি।
ন্যান্সি রেগান এক সময়ের হলিউড কাঁপানো সুন্দরী নায়িকা। পরবর্তী সময়ে আট বছর আমেরিকার ফার্স্ট লেডি ।
নির্বাসিত হোপ কুক সিকিমের দ্য লাস্ট কুইন।
নিজের চোখে দেখে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের ব্রেকিং নিউজটি দিতে পেরেছিলেন একজন সদ্য কাজে যোগ দেওয়া নারী সাংবাদিক ক্লেয়ার হোলিংওয়ার্থ।
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার নেত্রী বাংলাদেশের বন্ধু আসমা জাহাঙ্গির।
হাজার চুরাশির মা উপন্যাসের রচয়িতা মহাশ্বেতা দেবী ঢাকারই মেয়ে।
লেকে পেহলা পেহলা প্যায়ার, ভারাকে আঁখো মে খুমার/যাদু নাগরি সে আয়া হ্যায় কোই জাদুগর গানের শিল্পী শামসাদ বেগম ছিলেন সংগীতের বুলবুল।
বৈচিত্র্যপূর্ণ নারীজীবন নিয়ে লেখা সুখপাঠ্য একটি বই এগার নারী।