লোকে কী বলবে? (হার্ডকভার)
বইবাজার মূল্য : ৳ ১৯২ (২৫% ছাড়ে)
মুদ্রিত মূল্য : ৳ ২৫৫
প্রকাশনী : আদর্শ
বিষয় : দক্ষতা বৃদ্ধি , বইমেলা ২০২০
আমরা যদিও বলি আমরা অনেক উন্নতি করেছি অনেক মর্ডান হয়েছি কিন্তু দিন শেষে আমরা এখনো এটি ভাবি লোকে কি বলবে ? যে কোন কাজ করতে গেলে আমরা নিজে কি চাই সেটা না ভেবে আমরা আগে ভাবি আমদের পাশের মানুষ আমাকে নিয়ে কি ভাবতেছে বা তারা কি বলবে।এই ভেবে অনেকেই আজ পিছিয়ে পরেছে । এই না দেখা দেয়াল সব সময় আমাদের চার পাশে ঘিরে আছে, যে টি ভাংতে পারলেই হয়তো আমরা দেখতে পাবো অন্য এক সমাজ। বইটি পড়ে আমার অনেক ভালো লেগেছ, মনে হলো অন্য রকম কিছু পড়লা অনেক দিন পরে । বইটি অবশ্যই সবার আত্মবিশ্বাস বারাবে বলে আমার মনে হয়।
বুক রিভিউ ঃ লোকে কী বলবে লেখকঃ আয়মান সাদিক ও সাকিব বিন রশিদ লোকেরা বহু ধরণের কথা বলে জ্বালাতন করে ও জীবনে সফলতার বাধা হয়ে দাঁড়ায়। আমাদের জীবনটাই এখন চলে লোকের কথায়। কোনো ভালো কাজ করলেও সহ্য হয় না আবার খারাপ কাজ করলে কানাঘুষা করে। লোকের কথায় জীবনটা বিষিয়ে উঠে। অনেক ভালো কাজের সিদ্ধান্ত নিলেও সেটা আর করা হয় না। পাছে লোকে কিছু বলে। অনেকে আবার জীবন টাই ত্যাগ করে। পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট না করলে, চাকরির বদলে ব্যাবসা করলে, বিয়ের বয়স পার হওয়া সত্ত্বেও বিয়ে না করলে কত কথা শুনতে হয়। যেন আমার জীবন নিয়ে আমার থেকে তাদের চিন্তা বেশি। এমনকি তারা আমাদের বাবা মা এরও মাথা খায়। "আপনার ছেলে তো ইন্জিনিয়ারিং পেলো না।এখন কী হবে?" "আপনার মেয়ের ২১ বছর হয়ে গেছে এখনও বিয়ে দেননি? " এরকম হাজার কথা বলে বাবা মায়ের কান ঝালাপালা করে, পরে তারা আমাদের উপর চাপায়। তাই এইসব লোকের কথা থেকে বাঁচার জন্য "লোকে কী বলবে" বইটি লিখেছেন আয়মান সাদিক ও সাকিব বিন রশিদ। এই বইটিতে কাদের কথায় পাত্তা দিলে আমার লাভ আর কদের কথায় দিলে জীবন বিষাদময় হবে তা লেখা হয়েছে। এবং লোকের একশ কথা থেকে বাঁচার উপায় বলা আছে। লোকের কথা ভুলে গিয়ো জীবনে এগিয়ে যাওয়ার উপায় আছে। এছাড়াও ক্ষমা করার মতো একটি মহৎ গুণকে তুলে ধরা হয়েছে। যারা মানুষের কথা চিন্তা করে সামনে আগাতে পারছেনা তাদের অবশ্যই এই বইটি পড়া উচিৎ। জীবনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য এই বইটি একটি অসাধারণ চাবিকাঠি।
আল্লাহ আমার রিভিউ দেখে লোকে কি বলবে??? অন্তত পুরো রিভিউটা পড়ে এটা বলবে বইটি পড়া প্রয়োজন। কারণ, আমদের আশেপাশে এমন সব লোকের কথা আমরা আমলে নেই যা আসলে কোনো মূল্যই নেই। কিন্তু মূল্যহীন এসব লোকগুলোর কথার ভয়ে পিছিয়ে যায় অনেকে। একজন উদ্দ্যোক্তা হয়তো উদ্দ্যোগ নিয়েও কাজ শুরু করেন না এটা ভেবে যে লোকে কি বলবে, একটা ভালো ছাত্র পড়াশোনাকে প্রতিযোগীতা হিসেবে নিচ্ছে কারণ তার রেজাল্ট খারাপ হলেই সে ভাববে লোকে কি বলবে। এমন হাজার হাজার উদাহরণ দেওয়া যাবে যা লোকের বলার ভয়ে আজ হয়ে উঠেনি। তো আয়মান সাদিক এবং সাকিব বিন রশিদ এই পাছে লোকের বলার ভয় দূর করতে নিয়ে এলো এই বই যা সবার জন্য টনিকের মতো কাজ করবে। নিজের লক্ষ্য ঠিক রেখে এগুতে থাকতে হবে, পাছে লোকে কিছু বলবেই এটাই আমদের সমাজ এবং জাতীয় স্বভাব। তাদের কথা এড়িয়ে চলতে হবে, তবে হ্যা এমন কিছু মানুষ অবশ্যই রাখতে হবে যাদের কথার গুরুত্ব দেওয়া যায় এবং তাদের সমালোচনাগুলো শুনে নিজেকে আরো ভালোমত গড়ে তোলা যায়। সর্বোপরি একজন ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষ হতে হলে আমাদের সবার এই বইটি পড়া উচিত।
লোকে কি বলবে? এটি একটি অসাধারণ বই। আয়মান ভাইয়া আর সাকিব ভাইয়া লিখেছেন,তাই একে সাধারণ কেটাগরিতে রাখা বোকামি হবে। বইয়ের সবচেয়ে যে জিনিসটা আমার চিত্তকে আকর্ষণ করেছে টা হলো বইয়ের প্রথম দিকের এবং শেষ দিকের কথা গুলো। আমাদের সকলকেই প্রত্যহ মানুষের নানা কটু কথা শুনতে হয়,তাদের সমালোচনা শুনতে হয়। তাদের কথায় কান না দিয়ে নিজের লক্ষ্য ঠিক রেখে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। তবে সবার কথা যে পাত্তা দেবনা তা নয়। আমাদের এমন কিছু মানুষ রাখতে হবে যাদের কথা গুলো আমরা অতি গুরুত্ব দিব।তারা যদি আমাদের সমালোচনা ও করে তবুও সেটি গুরুত্ব দিতে হবে। আরেকটি বিষয় হচ্ছে যে , লোকে আমাকে কেনো বললো এবং কি করলে আর বলবে না সেদিক টিও বিবেচনা করতে হবে। সর্বোপরি একজন ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষ হতে হলে আমাদের সবার এই বইটি পড়া উচিত
লোকে কি বলবে? আমাদের সমাজে অনেক মানুষ আছে যারা কোনো কাজ করতে গেলে ভাবে লোকে কি বলবে? এই ভাবনা তাদেরকে কাজে নিরুৎসাহিত করে ফলে মনোবল হারিয়ে ফেলে। কোনো কাজ করতে গেলে একেকজন একেক কথা বলবেই এতে কান না দিয়েই কাঙ্খিত লক্ষ্যের পৌঁছানোর জন্য কাজ করে যেতে হয়। তখনই আসবে সফলতা। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত ছোট কাজকে বড় করে দেখা, এবং লজ্জা, ভয় কাটিয়ে সামনের পথে অগ্রসর হওয়া।
(লোকে কী বলবে? ) Loker kazo bola ,lok bolbei .Boi ta Te vhaloi kisui likhse ar halo idea deoa
লোকে কী বলবে..... "লোকের ১০০ রকমের কথা ও তাতে কান না দেয়ার ১০১ পদ্ধতি " আমাদের ছোট বেলা থেকেই একটা স্বাভ,, কোন কাজ করার আগে আমরা মোটেও ভাবি না যে কাজ টা কি ভাবে করলে সুন্দর হবে, কাজ টা কি ভাবে করলে তারা তারি করতে পারবো। আমরা সব সময় ভাবতে থাকি, আরে আমি এই কাজ টা করবো লোকে কী বলবে। যদি কাজটা সুন্দর না হলো তা হলে লোকে কী বলবে ? এভাবে হাযারো স্বপ্ণ জম্ম নেওয়ার আগেই তা মরে যায়। লোকের ভয়ে যাতে করে আমাদের স্বপ্ণ গুলো মারা না যায়,, লোকে রা তো অনেক কিছু বলে, তার ভিতরে বেশ কিছু সমস্যা এবং তার ভূমিকা করেছে,, লোকে অনেক কিছু বলবে, তাই বলে কি তাদের মত থাকতে হবে। লোকের কথা তে কান না দিয়ে কি ভাবে আমরা সুন্দর ভাবে কাজ করতে পারবো, আমাদের মত করে চলতে পারবো তা তুলে দরেছেন এই বইটিতে.... অনেকসময় আমরা বুঝতে পারি দ্বীনের জন্য কোনটা করা উচিত। দুনিয়ার জন্য পারি না। ক্যারিয়ারের জন্য, অর্থের জন্য, ‘লোকে কী বলবে’- এটা ভেবে করা হয়ে ওঠে না। নিজেকে দ্বীনি পরিচয় দিয়েও দুনিয়ার সিরিয়াসনেসের সিকিভাগও আখিরাতের জন্য দেয়া হয় না। .আল্লাহ তা‘আলা আমাদের মুখের সাথে অন্তরের সংযোগ করুন। সেই সাথে আমাদেরকে দান করুন লম্বা সময় তাঁর দ্বীনের জন্য লেগে থাকার মানসিকতা। মানুষ হা-হুতোষ করবে, ক্যারিয়ার ধ্বংসের ভয় দেখাবে। কিন্তু একজন ইমানদার কখনো ভয় পায় না। লোকে কি বলবে, সে তা পরোয়া করে না, সে এগিয়ে চলে সামনে ভালো কিছুর পাওয়ার জন্য,,,,, লোকে কী বলবে বা ভাববে সেটা নিয়ে যদি তুমি ভাবো তাহলেই বা লোকে কী ভাববে! কারণ দুনিয়াতে কেউ কারো ভালো দেখতে পারে না,,,,,